স্টাফ রিপোর্টারঃ জেলা পরিষদের থানা সংলগ্ন শহীদ স্মৃতি ফলকটি দীর্ঘদিন জরাজীর্ন অবস্থায় পড়ে থাকার পর আজ ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশনের জননন্দিত মেয়র ইকরামুল হক সিটি করপোরেশনের লেবার দিয়ে পুরো আঁঙ্গিনা পরিস্কার করে দিয়েছেন। যা করার কথা ছিল জেলা পরিষদের। এ ব্যাপারে দৈনিক আজকের বাংলাদেশ পত্রিকায় ও অনলাইন নিউজ পোর্টাল দৈনিক পূর্বময় ডট কমএ গত ৫ই জুন সংবাদ প্রকাশ হলে মেয়র ইকরামুল হক টিটু নিজে উদ্যোগী হয়ে শহীদ স্মৃতি ফলকটির আঙ্গিনা পরিস্কারের উদ্যেগ নেন।
বিশ্বব্যাপী করোনা ভাইরাস আতংকে সারা দেশ যখন অঘোষিত লগডাউন
তখন ময়মনসিংহে একমাত্র জনপ্রতিনিধি হিসেবে মেয়র ইকরামুল হক টিটু সন্মুখ সারীর করোনা যোদ্ধা হিসেবে দিবারাত্র মাঠে থেকে জনগনের সেবায় নিয়োজিত থেকে ব্যাপক প্রশংসা কুঁড়িয়েছেন।
জেলা পরিষদের ডাকবাংলায় শহীদ স্মৃতি ফলকটি যখন আবর্জনা পূর্ন হয়ে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে, অথচ জেলা পরিষদের কর্মকর্তারা দীর্ঘ অযতেœ রেখে এটি ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে গেলে আজকের বাংলাদেশ গত ৫ই জুন শহীদ স্মৃতি নিয়ে একটি সংবাদ প্রকাশিত হয়।
সংবাদটি নজরে আসে জননন্দিত সিটি মেয়র ইকরামুল হক টিচুর চোখে। তিনি বিষয়টি গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করে সিটি মেয়র তার করপোরেশনের স্বাস্থ্য বিভাগকে দ্রুত আবর্জনামুক্ত করে শহীদ স্মৃতি ফলকটি যথাযথ সন্মানের জায়গায় প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নিতে বলেন। পরে আজ শনিবার সকালে স্বাস্থ্য বিভাগের প্রধান ডা:এইচ কে দেবনাথ,খাদ্য ও স্যানিটেশন কর্মকর্তা দীপক মজুমদার জেলা পরিষদের বধ্যভূমির শহীদ স্মৃতি ফলকটি পরিস্কার পরিচ্ছন্ন করে স্বাধীনতা যুদ্ধের বীর শহীদদের প্রতি যে সন্মান দেখিয়েছেন, তাতে স্বাধীনতা স্বপক্ষের শক্তি আরো উৎসাহিত হবেন,তাতে কোন সন্দে নেই। ধন্যবাদ মেয়র ইকরামুল হক টিটু। আপনি যে গুরুত্ব বিবেচনা করে আমাদের কলংকমুক্ত করলেন। তবে তার কাছে আমাদের একটি দাবী জানিয়ে রাখছি-,যেভাবেই হোক শহীদ স্মৃতি ফলকটি সংস্কারের ব্যবস্থা করবেন। ভবিষ্যত প্রজন্ম আপনাকে মনে রাখবে,তাতে সন্দেহ নেই।