নেত্রকোনা প্রতিনিধিঃ
হাওর বাওর আর শষ্য ভান্ডারের জেলা নেত্রকোনা ২০১৫ সালের আগে তেমন উন্নয়ন না হলেও আজ ২০২০ সালে এসে নেত্রকোনায় বিশ্ব বিশ্ববিদ্যালয় ,মেডিকেল কলেজ ,হাওড় ও চর উন্নয়ন কেন্দ্র ,বাংলাদেশ ফলিত পুষ্টি গবেষণা ও প্রশিক্ষন ইন্সটিটিউটের আঞ্চলিক কার্যালয়, পর্যটন কেন্দ্র, শৈলজারঞ্জন মজুমদার সাংস্কৃতিক একাডেমী স্থাপিত হয়েছে ! তা কেউ কখনো কল্পনা করেনি। বিগত ৫ বছরের ব্যবধানে উন্নয়নের জলধারায় আধুনিক সুবিধা সম্বলিত জেলা হিসেবে গড়ে উঠেছে নেত্রকোনা, তা’ সম্ভব হয়েছে ডিজিটাল বাংলাদেশের রূপকার গণতন্ত্রের মানুষকণ্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার স্নেহধন্য হাওড় পুত্র সাজ্জাদুল হাসানে কারণে।
তিনি প্রধানমন্ত্রীর একান্ত সচিব হয়ে শেখ হাসিনার কাছে অবহেলিত নেত্রকোনার আসল চিত্র তুলে ধরতে পেরেছিলেন বলেই আজ নেত্রকোনা উন্নয়নের রোল মডেলে পরিণিত হয়েছে এবং উন্নয়নের ম্যারাথন দৌড়টি অদ্যাবধি চলমান। শত ব্যস্ততার মাঝেও তিনি খোঁজ খবর নিতে চলে আসেন নিজ জেলায়, কোথায় কি ধরণের উন্নয়নমূলক কাজ করার সুযোগ আছে, তা স্থানীয় জনপ্রতিনিধি এবং প্রশাসনের কাছ থেকে জেনে উন্নয়নমূলক প্রকল্প হাতে নেন। নেত্রকোনাবাসী মনে করেন সাজ্জাদুল হাসানের হাত ধরে ভাটি-বাংলা এগিয়ে যাবে বহু দূর, সমৃদ্ধ হবে মুজিব আদর্শের রাজনীতি।
অবসর প্রাপ্ত প্রধানমন্ত্রী কার্যলয়ের সিনিয়র সচিব ও বর্তমান বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের পরিচালনা পরিষদের চেয়ারম্যান সাজ্জাদুল হাসানের হাত ধরে শেখ হাসিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য ৫০০ একর জমি অধিগ্রহন ও এর অবকাঠামো নির্মানের জন্য ২ হাজার ৬ শত ৩৭ কোটি ৪০ লক্ষ টাকার অনুমোদন, ৫০ একর জমির উপর নেত্রকোনা মেডিকেল কলেজ ও ২৫০ শয্যার হাসপাতাল নির্মান কাজ চলমান, ঢাকা টু মোহনগঞ্জ আন্তনগর ট্রেন “মোহনগঞ্জ এক্সপ্রেস”,নেত্রকোনা প্রেস ক্লাবের বহুতল ভবন নির্মাণ, নেত্রকোনা বাইপাস সড়ক নির্মানে জমি অধিগ্রহণসহ আরো অনেক কাজের অনুমোদন পেয়েছে নেত্রকোনা।