কে. এম. সাখাওয়াত হোসেন, নেত্রকোনা :
নেত্রকোনার কলমাকান্দায় হাতুড়ে ডাক্তাররে ভুল চিকিৎসায় জীবন শঙ্কায় পড়ে নাজমা বেগম (৩৮)নামে এক গৃহবধূ ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ (মমেক) হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।
শুত্রবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) রাতে তাকে ওই হাসপাতালে ভর্তি করার পর শনিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে তার অবস্থার অবনতি হচ্ছে বলে স্থানীয়রা জানিয়েছেন।
নাজমা বেগম কলমাকান্দা সদর ইউনিয়নের বিশারা গ্রামের মো. সজল মিয়ার স্ত্রী।
সজল মিয়া জানান, শুক্রবার সকাল সাড়ে ৬টার দিকে নাজমার অসুস্থতা দেখা দেয়। পরে তাকে নিয়ে উপজলো সদরে ড্রেইনপাড় এলাকায় মমি মেডিকেল হলের মালিক পল্লী চিকিৎসক মো. শহীদ ময়িার কাছে গেলে তিনি নিজেই চিকিৎসার ব্যবস্থাপত্র ও ওষুধ দেন। তার ব্যবস্থাপত্র অনুযায়ী আরেক পল্লী চিকিৎসক মো. আলী আজগর নাজমার শরীরে স্যালাইন ও অন্যান্য ইনজকেশন পুশ করার পর নাজমার অবস্থা আরো খারাপ হতে থাকে। পরে ওই দিন দুপুরে উপজলো স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয় তাকে। রাতে অবস্থা আরো অবনতি হলে ওই গৃহবধূকে মমেক হাসপাতালে স্থানান্তর (রেফার্ড) করা হয়।
কলমাকান্দা উপজলো স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ডা. আশেক উল্লাহ খান বলেন, নাজমার শরীরে যে গ্লুকোজ ৫% স্যালাইনটি পুশ করা হয়ছেলি এর ময়োদ ছিল আগস্ট ২০১৮ র্পযন্ত। প্রাথমিক ভাবে ধারণা করা হচ্ছে মেয়াদোর্ত্তীণ ওই স্যালাইন পুশ করার কারণেই নাজমার অবস্থার অবনতি দেখা দিয়েছে।
মেয়াদোর্ত্তীণ ওই গ্লুকোজ স্যালাইনসহ ব্যবস্থাপত্র দেয়ার কথা স্বীকার করে পল্লী চিকিৎসক মো. শহীদ মিয়া বলনে, ওই সময়ে আমার চোখে ঘুম ঘুম ভাব থাকায় এ ধরনের ভুল হয়েছে। তবে যিনি পুশ করছেনে তার দেখা উচিৎ ছিল স্যালাইনরে মেয়াদ আছে কি না ?
, নেত্রকোনা :
নেত্রকোনার কলমাকান্দায় হাতুড়ে ডাক্তাররে ভুল চিকিৎসায় জীবন শঙ্কায় পড়ে নাজমা বেগম (৩৮)নামে এক গৃহবধূ ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ (মমেক) হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।
শুত্রবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) রাতে তাকে ওই হাসপাতালে ভর্তি করার পর শনিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে তার অবস্থার অবনতি হচ্ছে বলে স্থানীয়রা জানিয়েছেন।
নাজমা বেগম কলমাকান্দা সদর ইউনিয়নের বিশারা গ্রামের মো. সজল মিয়ার স্ত্রী।
সজল মিয়া জানান, শুক্রবার সকাল সাড়ে ৬টার দিকে নাজমার অসুস্থতা দেখা দেয়। পরে তাকে নিয়ে উপজলো সদরে ড্রেইনপাড় এলাকায় মমি মেডিকেল হলের মালিক পল্লী চিকিৎসক মো. শহীদ ময়িার কাছে গেলে তিনি নিজেই চিকিৎসার ব্যবস্থাপত্র ও ওষুধ দেন। তার ব্যবস্থাপত্র অনুযায়ী আরেক পল্লী চিকিৎসক মো. আলী আজগর নাজমার শরীরে স্যালাইন ও অন্যান্য ইনজকেশন পুশ করার পর নাজমার অবস্থা আরো খারাপ হতে থাকে। পরে ওই দিন দুপুরে উপজলো স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয় তাকে। রাতে অবস্থা আরো অবনতি হলে ওই গৃহবধূকে মমেক হাসপাতালে স্থানান্তর (রেফার্ড) করা হয়।
কলমাকান্দা উপজলো স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ডা. আশেক উল্লাহ খান বলেন, নাজমার শরীরে যে গ্লুকোজ ৫% স্যালাইনটি পুশ করা হয়ছেলি এর ময়োদ ছিল আগস্ট ২০১৮ র্পযন্ত। প্রাথমিক ভাবে ধারণা করা হচ্ছে মেয়াদোর্ত্তীণ ওই স্যালাইন পুশ করার কারণেই নাজমার অবস্থার অবনতি দেখা দিয়েছে।
মেয়াদোর্ত্তীণ ওই গ্লুকোজ স্যালাইনসহ ব্যবস্থাপত্র দেয়ার কথা স্বীকার করে পল্লী চিকিৎসক মো. শহীদ মিয়া বলনে, ওই সময়ে আমার চোখে ঘুম ঘুম ভাব থাকায় এ ধরনের ভুল হয়েছে। তবে যিনি পুশ করছেনে তার দেখা উচিৎ ছিল স্যালাইনরে মেয়াদ আছে কি না ?