লালমোহাম্মদঃ
আশ্চর্য না হয়ে থাকার কোন উপায় নেই, অবাক হতে বাধ্য, ঘটনার বর্ননায় বাকরুদ্ধ হয়ে যায়।মনের ভেতরে নানা প্রশ্ন উদয় হয়। কেন? হলো এমন হত্যা কান্ড? শুধু কি তাই জেলার একটি সর্ব পরিচিত স্বনামে ধন্য পরিবারের সন্তান কে পার্শ্ববতি জেলার জামাল পুরে বেওয়ারিশ লাশ হিসেবে আঞ্জুমান মফিদুলে রেল পুলিশ হস্তান্তর করে তরিঘড়ি দাফন সম্পন্ন করার প্রস্তুতি কালে জামাল পুর মর্গ থেকে উদ্ধার করে ২৩ মে শেরপুরে চাপাঁতলি কবরস্থানে পারিবারিক ভাবে দাফন সম্পন্ন করেন। ফাগুন কে হারিয়ে বাবা কাকন রেজা ও মা মলি ভাষা হারিয়েছ।
রেল যাত্রী ফাগুন যে ভাবে বাবা মায়ের কাছ থেকে নিখোঁজ হলো, পুলিশ সহ সম্ভাব্য সকলকে অভিহিত করে কোন ফায়দা না পেয়ে নিজের সন্তানের মরদেহ রেলপুলিশের হাত থেকে বে ওয়ারিশ হিসেবে কবর দেওয়ার প্রাক্কালে উদ্ধার করতে হয়েছ। তাও যদি লাশ কাটা ডোমের পারিশ্রমিক নিয়ে দ্বন্ধ নাহতো লাশ দাফন হয়ে যেত। লাশ দাফন হয়ে গেল কি হতো, বাবা মা খোঁজেই পেত না, সারাজীবন ছেলে ফিরে আসবে বলে অপেক্ষা করতো। আর দুনিয়া ঘুড়ে ছেলেকে খুঁজে ফিরতো। বেওয়ারিশ লাশ হিসেবে দাফন হয়ে গেলে এই বাবা মা কি ভাবতো তাদের সন্তান? ভাবলেও ততখনে আইনি ঝামেলায় কত সময় নষ্ট হতো ভাবাই যায় না। যাই হোক চারিদিকে ছুটে চলা আত্মীয় স্বজন, একদল সাংবাদিক ফাগুনের খুঁজে বেড় হওযার সুবাদে ফাগুন কে পরিচয় বিহীন ব্যক্তি হিসেব কবরে যেতে হয়নি। কিন্ত কেন? একজন রেলযাত্রীর জীবন অকালে ঝড়েগেল। রেলযাত্রীরা নিরাপদ নয় কি? যাই প্রশ্ন থাকুক রেলপুলিশের দাবী ফাগুন কে নান্দিনা জংশনের কাছাকাছি রেল লাইনের পাশ থেকে মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। উদ্ধার পরবর্তী সময়ে লাশের প্রকৃত মালিক না পেয়ে বে ওয়ারিশ হিসেবে আঞ্জুমান মফিদুলে হস্তান্তর করেন। সময় এত দ্রুত ছিল কেন? লাশের প্রকৃত মালিক বেড় করতে রেল পুলিশ কি দায়িত্ব নিয়েছিল। স্থানীয় পুলিশ স্টশনে না জানিয়ে, জেলার উর্ধতন অন্য কর্ম কর্তাকে না জানিয়ে তারা কি ভাবে বে ওয়ারিশ লাশ দাফন করতে যাচ্ছিল। এখন প্রশ্ন সকল মনে। কি ঘটেছিল এই রেলযাত্রী ফাগুনের উপর কি ভাবে খুনঁ হলো, তার ব্যবহার্য ল্যাপটপ মোবাইল কোথায়? যে মোবাইলে ঢাকা থেকে ময়মন সিংহ পৌচ্ছে মা-বাবার সাথে ফাগুনের কথা হয়। কিছু খন পর থেকেই ফাগুনের মোবাইল সংযোগ বন্ধ হয়। মোবাইলে সন্তানকে না পেয়ে সরকারী বেসরকারী বিভিন্ন সংশ্লিষ্টদের অভিহিত করা হয়। কোন কাজে আসেনি ফাগুনের বাবা-মায়ের একজন রেলযাত্রী সন্তান কে না পেয়ে রেল কর্তৃপক্ষকে কোন না ভাবে অভিহিত করা হলেও কোন ফায়দা হয়নি। তদুপরি রেলপুলিশ ও রেল কর্তৃপক্ষের দায়সারা কাজ তরিঘড়ি বে ওয়ারিশ হিসেব দ্রুত দাফন সন্দেহ জনক নয় কি? যদি তাই হয়ে থাকে কে নেবে এর দায়ভার।
আরও আশ্চর্য হয়ে যাই, ডিজিটাল যুগ সকলের হাতে স্মার্ট ফোন রেল পুলিশের সাধারন পুলিশ সদস্যদের হাত দেখা যায়। কেউ একটি ছোট অপরিচত বাচ্চা পেলেও পোষ্ট দেয়। কোন অপরিচিত লোক বিপদে পড়লে পোস্ট দিতে দেখা যায়। এমন কি পুলিশ একটি ভালো কাজ সম্পন্ন করলে পোষ্ট দেয়। অথচ রেল পুলিশ এ মাধ্যমটিকে ব্যবহার করলো না। কেন? নানা প্রশ্ন জন্ম দিয়েছে সাধারন মানুষের মনে। জেলার সাংবাদিক মহল জোর দাবী তুলেছে কি ঘটেছিল রেলযাত্রী ফাগুনের উপর।
রেল পুলিশের বেওয়ারিশ লাশ সাংবাদিক কাকন রেজার পুত্র ইবনে রেজা ফাগুনকে
মৃত অবস্থায় রেলপুলিশ হস্তান্তরের ক্ষেত্রে যে ভাবে প্রমানিত হয়। পুলিশের পিবিআইয়ের লোকেরা মৃত ফাগুনের আঙ্গুলের ছাপ নিতেই স্বনামে ধন্য কাকন রেজা পুত্র পরিচয় ফুটে উঠে।
তাই রেলযাত্রী সাংবাদিক পুত্র জনপ্রিয় অন লাইন পোর্টাল প্রিয় ডট কমের সহকারী সম্পাদক ইবনে রেজা ফাগুনের নিহত হওয়ার রহস্য উম্মোচন করতে পুলিশের পিবি আই কে এগিয়ে আসতে অনুরোধ করছি।
Dailypurbomoy.com is one among the favored bangla news portals. it’s begun with commitment of fearless, investigative, informative and independent journalism. This online portal has began to provide real time news updates with maximum use of recent technology from 2018. Latest & breaking news of home and abroad, entertainment, lifestyle, special reports, politics, economics, culture, education, information technology, health, sports, columns and features are included in it. A genius team of Daily Purbomoy has been built with a gaggle of country’s energetic young journalists. We try to create a bridge with Bengalis round the world and adding a replacement dimension to online news portal. the house of materialistic news.