শেখ হাসিনার হাতে যাদু আছে তাই দেশ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ন——-বেগম মতিয়া চৌধুরী

নালিতাবাড়ী(শেরপুর) প্রতিনিধি:
শেখ হাসিনার সাফল্য তার ছেলে। তার সাফল্য ফসলে। শেখ হাসিনার হাতে যাদু আছে তাই দেশ খাদ্যে স্বয়ং সম্পূর্ন। ১৯৯৬ সালে সরকার গঠন করে ১৯৯৮ সালে আমরা খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ন হয়েছি। এই মাটি এই মানুষই ছিল। বরং মানুষ কম ছিল মাটি বেশি ছিল। ২০০১ সালে দেশে আবার খাদ্য ঘাটতি। ২০০৯ সালে সরকার গঠন করে আবার আমরা খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়েছি। কিছু রপ্তানীও করছি। নেপালে ভ্মিকম্পের সময় আমরা সাহায্য করছি। বাংলাদেশ কোনদিন অন্যের খাদ্যে সাহায্য করবে এটা আমাদের পূর্ব পুরুষরাও ভাবেনি। আজকে জমি কম মানুষ বেশি তারপরও আমরা এই অসাধ্য সাধন করতে সক্ষম হয়েছি। শেখ হাসিনার যোগ্যতা দিয়েই তিনি এই জায়গায় দেশটাকে এগিয়ে নিয়ে গেছেন। ১৯ মে রোববার সকালে শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলায় এলাকার সাংসদ আওয়ামীলীগের সভাপতিমন্ডলির সদস্য বেগম মতিয়া চৌধুরী মেধার ভিত্তিতে প্রণোদনা ও গরিব অসহায়দের মাঝে ঈদুল ফিতরের শাড়ি বিতরণকালে যোগানিয়া ইউনিয়নের কাপাসিয়া শহিদ স্মৃতি নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয় মাঠে তাঁর বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
এমপি মতিয়া চৌধুরী আরো বলেন, সারা পৃথিবীতে একটা রোগ-প্লেগ হয়, কলেরা হয়, গুটি বসন্ত হয়। ঠিক তেমনি একটি রোগ জঙ্গিবাদ। এই জঙ্গিবাদ আমাদের অনেক অগ্রগতিকে নষ্ট করে দিতে চায়। ঈদের জামাতে বোমা মেরে ইসলাম কায়েম করতে চায়। শবেবরাতের রাতে বাসে, ট্রেনে পেট্রোল বোমা মেরে ইসলাম কায়েম হয় এটা আমরা কেন কোন মুসলমান বিশ্বাস করেনা।
এই দেশে আইটি আসবে এটা কেউ ভাবে নাই। আমাদের ন্ত্রেী এই আইটি এবং তার সুযোগ্য সন্তান সজিব ওয়াজেদ জয় সেই আইটি দিয়ে মোবাইলে অংক শিখিয়ে দিয়েছে। যে এক লিখতে পারতোনা। সে এখন মোবাইলে এক লিখতে জানে ।
বেগম মতিয়া চৌধুরী তার নিজস্ব তহবিল থেকে পৌরসভাসহ ১১টি ইউনিয়নের মেধাবী ৫১টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৫৫১ জন শিক্ষার্থী ও ২২শ’ অসহায় নারীদের মাঝে ঈদুল ফিতরের শাড়ী ও মেয়েদের থ্রী পিছ বিতরণ করেন।
এ সময় তাঁর সাথে ছিলেন, জেলা আওয়ামীলীগের আইন বিষয়ক সম্পাদক গোলাম কিবরিয়া বুলু, সহকারী পুলিশ সুপার(নালিতাবাড়ী সার্কেল) জাহাঙ্গীর আলম,সহকারী কমিশনার ভুমি লুবনা শারমীন,ওসি আবুল খায়ের,,আওয়ামীলীগের সিনিয়র সহ সভাপতি- আব্দুস সবুর, ডাক্তার দলিল উদ্দিন, যুগ্ম সম্পাদক ওয়াজকুরুনী,সাংগঠনিক সম্পাদক- আব্দুল লতিফ, অর্থ বিষয়ক সম্পাদক গোপাল চন্দ্র সরকার, সাংস্কৃতিক সম্পাদক সারোয়ার জাহান স্বপন প্রমুখ।