আসাদুজ্জামান তালুকদার, নেত্রকোনা প্রতিনিধিঃ ধর্ষক পুলিশ সদস্য মোস্তফা কামাল ওরফে লিটন ও তার সহযোগী হুমকি দাতাদের দৃষ্টান্ত মুলক শাস্তির দাবি ও ধর্ষিতার জীবনের নিরাপত্তার দাবিতে নেত্রকোনা প্রেসক্লাবে এক সাংবাদিক সন্মেলন অনুষ্ঠিত হয় ।
ধর্ষিতা (জাহানা আক্তার) বলেন, দশম শ্রেণিতে পরা কালীন আসামি আমাকে প্রেমের প্রস্তাব দিলে আমি রাজি হইনি পরে বিয়ের প্রস্তাব দিলে রাজি হয়ে তাহার সাথে সম্পর্ক গড়ে উঠে।
একপর্যায়ে আমাদের বিয়ে হয়। কিছুদিন পর জানতে পারি সে বিবাহিত।
এনিয়ে বাকবিতন্ডার একপর্যায়ে আমাদের ছাড়াছাড়ি হয়ে যায়। এরপর থেকে আমাদের দাম্পত্য জীবনের আন্তরিক মূহুর্তের অশালীন কিছু ছবি দেখিয়ে আমাকে ধর্ষণ করে আসছিল। এক পর্যায়ে ৯৯৯ এ ফোন দিয়ে আমি অভিযোগ করলে আসামী আটক হয় এবং নেত্রকোণা মডেল থানায় মামলা হয়।
মামলা করার পর থেকেই মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা উপ.পুলিশ পরিদর্শক মানিকুল ইসলাম আমাকে মামলা উঠিয়ে নেয়ার হুমকি দিচ্ছে এমনকি অশালীন কথাবার্তা ও কুপ্রস্তাব দিচ্ছে।
আমি বর্তমানে নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি।
এব্যাপারে অতি. পুলিশ সুপার আশরাফুল আলম বলেন, আসামীকে আমরা আটক করে আদালতে প্রেরণ করেছি। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অভিযোগটিও আমরা দেখছি।