পূর্বধলা প্রতিনিধিঃ নেত্রকোনার পূর্বধলা উপজেলা হাসপাতাল,পূর্বধলা উপজেলা বাসীর চিকিৎসা সেবার প্রান কেন্দ্র।উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন ও গ্রাম থেকে চিকিৎসা সেবা নিতে আসে নারী পুরুষ শিশু ও সর্ব স্থরের জনগন। তেমনি আজ শনিবার পূর্বধলা থানার অন্তর্গত মেঘশিমূল গ্রামের মোঃ রফিকুল ইসলাম জীবনের স্ত্রী মোছাঃ মিনা আক্তার তার ২ মাস বয়সি শিশু সন্তানকে পূর্বধলা হাসপাতালে ঠান্ডাজ্বর জনীত সমস্যার কারনে ডাঃ সালেহা আক্তারের নিকট নিয়ে গেলে ডাঃ সালেহা শিশু বাচ্চাটিকে ব্যবস্থাপত্র দিয়ে বিদায় করেন। শিশু বাচ্চাটির মা ঔষধ কেনার জন্য ঔষধের দোকানে গেলে দোকানদার ব্যবস্থাপত্রে নাপা ট্যাবলেট দেখে ঔষধ ব্যাবসায়ী ব্যবস্থাপত্রটি ঠিক করে আনতে বললে, রোগাক্রান্ত শিশুটির আম্মা ডাক্তারের কাছে গিয়ে ২ মাস বয়সের বাচ্চাটিকে নাপা ট্যাবলেট দিলেন কেন? শিশু বাচ্চাটি কি ট্যাবলেট খেতে পারবে? ইত্যাদি কারন জানতে চাইলে ডাঃ সালেহা বলেন, যে ফামের্সী থেকে ঔষধ নিবেন ওনি বুঝে শুনে ঔষধ দিবে!
সন্তোষজনক উত্তর না পাওয়াই শিশু বাচ্চাটির আম্মা ডাঃ সালেহা কে উদ্দেশ্য করে বলেন, আপনি যে আমার বাচ্চাটিকে নাপা ট্যাবলেট দিলেন বাচ্চাটি যদি তা খাওয়ানোর সময় গলায় আটকে গিয়ে মারা যেত। এর প্রতি উত্তরে ডাঃ সালেহা ধমক দিয়ে বলেন আমার চেয়ে বেশি বুঝ, বেশি বুঝলে একটা ডাক্তার বানিয়ে নাও। এ ব্যাপারে ডাঃ সালেহার কাছে জানতে চাইলে বলেন যে ভুল তো হতেই পারে। আমার প্রশ্ন হচ্ছে জীবন মরনের সন্ধিক্ষনে একজন রোগাক্রান্ত মানুষ ডাক্তারের শরনাপন্ন।এ অবস্থায় যদি রুগির ব্যবস্থাপত্রে এমন ভূল থাকে! বা এর কারন জানতে চাইলে ডাক্তারের হুমকি ধামকিতে পরতে হয়, তাহলে সাধারন জনগনের হবেটা কি? এ ব্যপারে উর্দ্ধত্বন কতৃপক্ষের সু -দৃষ্টি কামনা করছি।