
সদ্য শেষ হয়ে যাওয়া একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের রেশ না কাটতেই ময়মনসিংহের ভালুকা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তোড়জোড় শুরু হয়ে গেছে। ভোটকে সামনে রেখেই সরগরম হয়ে উঠেছে নির্বাচনী মাঠ। ইতিমধ্যেই ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়ন বাগিয়ে নিতে সম্ভাব্য প্রার্থীরা দৌড়ঝাঁপ শুরু করেছেন।সমৃদ্ধির অগ্রযাত্রায় ভালুকা উপজেলা “গ্রাম হবে শহর” গড়তে নৌকার মনোনয়ন প্রত্যাশী ভালুকা উপজেলা কৃষকলীগের সহ সভাপতি আবুল কালাম আজাদ কে ভালুকা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হিসেবে দেখতে উপজেলার সর্বস্তরের জনগণ।
একই সঙ্গে গণসংযোগ ও দলীয় কর্মসূচির পাশাপাশি সামাজিক-সাংস্কৃতিক এবং স্কুল কলেজসহ বিভিন্ন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে নিজের অবস্থান জানান দিচ্ছেন আবুল কালাম আজাদ । স্থানীয় ও কেন্দ্রীয় নেতাদের মন জয় করার জন্য নানাভাবে তদবির করে যাচ্ছেন বলেও জানাগেছে। তিনি দিন রাত সভা-সমাবেশ, উঠান বৈঠক ও নিজ নিজ দলের তৃণমূলের কর্মী সমর্থকদের নিয়ে গণসংযোগে ব্যস্ত সময় পার করছেন। দিচ্ছেন এলাকা উন্নয়নের নানা প্রতিশ্রুতি।আগামী উপজেলা নির্বাচন কে সামনে রেখে জননেত্রী শেখ হাসিনা ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনয়নের প্রত্যাশায় গত ১লা ফেব্রুয়ারী শুক্রবার ভালুকার পৌর শহরে হাজার হাজার জনগণ নিয়ে গণসংযোগ করেন, ভালুকা উপজেলা কৃষকলীগের সহ সভাপতি, হবিরবাড়ী ইউনিয়ন কৃষকলীগের উপদেষ্টা মণ্ডলীর সদস্য, ভালুকা বাসির প্রাণপ্রিয় নেতা, তারুণ্যের অহংকার আলহাজ্ব আবুল কালাম আজাদ( বি.এ)। আবুল কালাম আজাদ বলেন আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে, ভালুকা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদে প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন জননেত্রী শেখ হাসিনা যদি আমাকে আওয়ামী লীগ থেকে মনোনীত করেন তাহলে ভালুকা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হিসেবে বিপুল ভোটে নির্বাচিত হয়ে ভালুকা উপজেলাটি প্রধানমন্ত্রীকে উপহার দিতে পারব ইনশাআল্লাহ।নির্বাচিত হয়ে ভালুকা উপজেলাকে সন্ত্রাস, মাদকমুক্ত, গ্রুপিং ও প্রহসনমুক্ত উন্নত, সমৃদ্ধ, পরিবেশ বান্ধব, আধুনিক ভালুকা গড়ে তুলব।
দলীয় মনোনয়ন বিষয়ে জানতে চাইলে নাম অনিইচ্ছুক এক নেতা বলেন, ‘উপজেলা নির্বাচন বিষয়ে কেন্দ্র থেকে এখন পর্যন্ত কোন নির্দেশনা পাইনি। কেন্দ্রের নির্দেশনা অণুযায়ী দলীয় মনোনয়ন দেয়াহবে। তবে যারা প্রার্থী হতে চান তারা এরইমধ্যে যোগাযোগ শুরু করেছেন বলে জানান এই নেতা।